সৌদি আরবে রাষ্ট্রবিরোধী ষড়যন্ত্র, আবার ধরপাকড়
সৌদি আরবের নিরাপত্তা রক্ষা বাহিনীর পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে,
রাষ্ট্রবিরোধী কর্মকান্ডে জড়িত সন্দেহে দেশটির অন্তত সাতজনকে আটক করা
হয়েছে। তারা সবাই বিদেশি শত্রুদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখতো এবং রাষ্ট্রবিরোধী
কর্মকান্ডে জড়িত বলে অভিযোগ উঠেছে।
নিরাপত্তা রক্ষা বাহিনীর দাবি, তারা সবাই কিছু কাজকর্মের মাধ্যমে ধর্মীয় মূল্যবোধ নষ্ট এবং রাষ্ট্রের নিয়ম লঙ্ঘন করছে। এছাড়া রাষ্ট্রবিরোধী কাজের জন্য মানুষজনকে সংগঠিত করার চেষ্টা করেছে। সৌদি আরবের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নষ্টের জন্য বাইরের দেশ থেকে তারা অর্থ সহায়তা নিয়েছে। যেটা দেশটির সংবিধানের ১২ অনুচ্ছেদে সম্পূর্ণ নিষেধ রয়েছে।
সম্প্রতি নিরাপত্তা বাহিনীর একজন মুখপাত্র জানান, মহান আল্লাহর দরবারে অশেষ কৃতজ্ঞতা যে, রাষ্ট্রবিরোধী কর্মকান্ডের সঙ্গে জড়িত ওই ব্যক্তিদের আটক করা সম্ভব হয়েছে।
এদিকে নারী অধিকারকর্মীদের ব্যাপকহারে ধরপাকড় শুরু করেছে সৌদি আরব। সৌদি যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমানের সংস্কার প্রচারণায় সংশয়ীদের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রবিরোধী ষড়যন্ত্রের অভিযোগ এনে অন্তত ৭ জন নারী অধিকার কর্মীকে আটক করা হয়েছে।
মানবাধিকার সংস্থা হিউম্যান রাইটস ওয়াচ (এইচআরডব্লিউ), গালফ সেন্টার ফর হিউম্যান রাইটস (জিসিএইচআর) ও এইচআরডব্লিউ এর বিবৃতির বরাতে এ খবর জানাচ্ছে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা।
যদিও সৌদি গেজেটের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বহিঃশত্রুর সঙ্গে সন্দেহজনক যোগাযোগ ও দেশবিরোধী কর্মকাণ্ডের অভিযোগে তাদের আটক করা হয়েছে। সরকারি টেলিভিশন চ্যানেলেও একই কথা বলা হয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক এইচআরডব্লিউ জানিয়েছে, গত ১৫ মে থেকে এই পর্যন্ত ৭ নারী অধিকার কর্মীকে আটক করেছে সৌদি আরব। মানবাধিকার সংস্থাটির দাবি আটকের শিকার হওয়া নারীরা দীর্ঘদিন ধরে সৌদি নারীদের গাড়ি চালানোর নিষেধাজ্ঞা বাতিল ও নারীদের জন্য পুরুষ অভিভাবকত্ব ব্যবস্থা বিলোপের দাবি জানিয়ে আসছেন।
অধিকার গোষ্ঠীগুলো বলছে, নারীদের গাড়ি চালানো বন্ধের প্রতিবাদই তাদের অপরাধ। তাদের মধ্যে লওজেইন আল-হাথলওল ও এমান আল-নাফজান নামে দুই নারী রয়েছেন, যারা নারীদের গাড়ি চালানো বন্ধের বিরুদ্ধে সক্রিয় ছিলেন।
এইচআরডব্লিউ এর মধ্যপ্রাচ্যের প্রধান সারাহ লিয়াহ হোয়াইটসন বলেন, এটা একেবারে পরিষ্কার যে ক্রাউন প্রিন্সের বিরুদ্ধে গেলেই তাকে জেলে যেতে হবে।
আল জাজিরা
নিরাপত্তা রক্ষা বাহিনীর দাবি, তারা সবাই কিছু কাজকর্মের মাধ্যমে ধর্মীয় মূল্যবোধ নষ্ট এবং রাষ্ট্রের নিয়ম লঙ্ঘন করছে। এছাড়া রাষ্ট্রবিরোধী কাজের জন্য মানুষজনকে সংগঠিত করার চেষ্টা করেছে। সৌদি আরবের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নষ্টের জন্য বাইরের দেশ থেকে তারা অর্থ সহায়তা নিয়েছে। যেটা দেশটির সংবিধানের ১২ অনুচ্ছেদে সম্পূর্ণ নিষেধ রয়েছে।
সম্প্রতি নিরাপত্তা বাহিনীর একজন মুখপাত্র জানান, মহান আল্লাহর দরবারে অশেষ কৃতজ্ঞতা যে, রাষ্ট্রবিরোধী কর্মকান্ডের সঙ্গে জড়িত ওই ব্যক্তিদের আটক করা সম্ভব হয়েছে।
এদিকে নারী অধিকারকর্মীদের ব্যাপকহারে ধরপাকড় শুরু করেছে সৌদি আরব। সৌদি যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমানের সংস্কার প্রচারণায় সংশয়ীদের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রবিরোধী ষড়যন্ত্রের অভিযোগ এনে অন্তত ৭ জন নারী অধিকার কর্মীকে আটক করা হয়েছে।
মানবাধিকার সংস্থা হিউম্যান রাইটস ওয়াচ (এইচআরডব্লিউ), গালফ সেন্টার ফর হিউম্যান রাইটস (জিসিএইচআর) ও এইচআরডব্লিউ এর বিবৃতির বরাতে এ খবর জানাচ্ছে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা।
যদিও সৌদি গেজেটের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বহিঃশত্রুর সঙ্গে সন্দেহজনক যোগাযোগ ও দেশবিরোধী কর্মকাণ্ডের অভিযোগে তাদের আটক করা হয়েছে। সরকারি টেলিভিশন চ্যানেলেও একই কথা বলা হয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক এইচআরডব্লিউ জানিয়েছে, গত ১৫ মে থেকে এই পর্যন্ত ৭ নারী অধিকার কর্মীকে আটক করেছে সৌদি আরব। মানবাধিকার সংস্থাটির দাবি আটকের শিকার হওয়া নারীরা দীর্ঘদিন ধরে সৌদি নারীদের গাড়ি চালানোর নিষেধাজ্ঞা বাতিল ও নারীদের জন্য পুরুষ অভিভাবকত্ব ব্যবস্থা বিলোপের দাবি জানিয়ে আসছেন।
অধিকার গোষ্ঠীগুলো বলছে, নারীদের গাড়ি চালানো বন্ধের প্রতিবাদই তাদের অপরাধ। তাদের মধ্যে লওজেইন আল-হাথলওল ও এমান আল-নাফজান নামে দুই নারী রয়েছেন, যারা নারীদের গাড়ি চালানো বন্ধের বিরুদ্ধে সক্রিয় ছিলেন।
এইচআরডব্লিউ এর মধ্যপ্রাচ্যের প্রধান সারাহ লিয়াহ হোয়াইটসন বলেন, এটা একেবারে পরিষ্কার যে ক্রাউন প্রিন্সের বিরুদ্ধে গেলেই তাকে জেলে যেতে হবে।
আল জাজিরা
0 comments:
Post a Comment